নতুন ফেনী বিনির্মাণে ফেনীর একমাত্র ব্লগ, ফেনী তথা দেশের বিভিন্ন খবরা-খবর... , খসড়া

সত্য বলি , মিথ্যা পরিহার করি; * মৃত্যুর পরবর্তী জীবনকে চিন্তা করি * এ জীবনে বড়াই করার কিছু নেই * মানুষের জীবন একখানা বরফখন্ড ছাড়া কিছুই নয়;

ড়, র, ি , ী, উ, ঊ, ষ, স –এর ব্যবহার

  • বাড়ি (বাসস্থান/হাউস), বারি (বৃষ্টি), ঝড়বৃষ্টির ঝড় বানানে ; ঝরে-পড়া স্কুলশিশু, ঝরা পাতা, বৃষ্টি ঝরেছিল, ইত্যাদি ক্ষেত্রে র। অর্থাৎঝড় যখন বিশেষ্যপদ, তখন ;    আর   ঝর যখন ক্রিয়াপদ, তখন  

বিসর্গ ‘ঃ’- এর ব্যবহার এবং ভবিষ্যৎ---

বিসর্গ ‘ঃ’ , এই বর্ণের প্রচুর অপব্যবহারের কারণে বাংলাভাষা দুষিত হয়ে গেছে, ফলে এবর্ণটির ভবিষ্যৎ !!
প্রতিক্লাশের ব্যাকরণ বই তথা বিভিন্ন অভিধানে বিসর্গ ‘ঃ’ বর্ণটির ব্যবহারসহ বিরাম চিহ্ন বা সংক্ষেপিকরণের নিয়ম ব্যাপকভাবে দেয়া থাকলেও লেখার ক্ষেত্রে বিষয়টি অবহেলিত।

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হবে সোনাগাজী উপজেলাতে।

জমির veবেগ:

ফেনীর সোনাগাজীর সমুদ্র-উপকূলীয় অঞ্চলে স্থাপিত হ3
তে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। মূলত সাগর থেকে জেগে ওঠা দ্বীপেই এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটি স্থাপিত হচ্ছে। পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য প্রয়োজনীয় ২০ হাজার একর জমি অধিগ্রহণের
ফেনী জেলা ক্রীড়া সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত হাজী নজির আহম্মদ ব্যাডমিন্টন লীগ-এর জন্য ফেনী জেলা প্রশাসক মহোদয়কে স্পন্সার চেক প্রদান করছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান হাজী মোহাম্মদ নুর উদ্দিন এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর হাজী মোহাম্মদ নুর আজম।

এক নজরে ফেনী

অবস্থানঃ ফেনী জেলার উত্তরে কুমিল্লা জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য,দক্ষিণে চট্টগ্রাম জেলা ও বঙ্গোপসাগর,
পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা।

ফেনীর ইতিহাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফেনী জেলা
জেলা
বাংলাদেশে ফেনী জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে ফেনী জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩.০১৬৭° উত্তর ৯১.৩৯১৭° পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
আয়তন
 • মোট৯২৮.৩৪ কিমি (৩৫৮.৪৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (2011)
 • মোট১৪,৯৬,১৩৮
 • ঘনত্ব১৬০০/কিমি (৪২০০/বর্গমাইল)
স্বাক্ষরতার হার
 • মোট৫৯.৬% [১]
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটhttp://www.feni.gov.bd
ফেনী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

বিশ্বায়নে মুদ্রার প্রচলন কি উঠে যাবে? ডিজিটাল কারেন্সীতে চলবে বিশ্ব, ক্ষতি কী 

আজকের বিশ্বায়ন ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলছে। এ পদ্ধতিতে সবই ডিজিটের মাধ্যমে হয়। তাহলে বাহ্যিক মুদ্রার কী দরকার। কম্পিউটার বা মোবাইলের মাধ্যমে যদি টাকা বা ডলার আদান-প্রদান করা যায় তাহলে ফুল দোকান, সব্জি দোকান, শাড়ীর দোকান, হোটেল রেস্তরায় কেন ডিজিটের লেনদেন করা যাবে না। অবশ্যই যাবে। তাহলে এত টাকা খরচ করে টাকা ছাপাতে হবে কেন? পকেটে টাকার বস্তা পেলে ডাকাত বা পকেটমারেরা কেন টাকা নিবে? মাছ কিনে আমি দোকানদারকে মোবাইল টু মোবাইল টাকা দেব অর্থাৎ ডিজিট দেব তাতে ক্ষতি কী? মাসশেষে চাকরিজীবীকে ডিজিট দেব, ব্যাস শেষ। সবক্ষেত্রে ডিজিটাল হয়ে গেলে ভিজুয়্যাল টাকার বা মুদ্রার কোনো দরকার নেই। ব্যাংকগুলোতে বস্তায় বস্তায় টাকা রাখার কী যৌক্তিকতা হতে পারে? তাহলেতো দুর্নীতিও অনেক কমে যাবে। তারই নাম ডিজিটাল। সারাবিশ্ব মিলে আমরা তাই করি। সেদিন হয়তো বেশি দূরে নয়।
এ কে কামাল, e-mail:kamalkhag@gmail.com, খাগড়াছড়ি।

১টি 'পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদ'এর চিঠি

১টি 'পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদ'এর অপরটি 'বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ(পিসিপি)এর
লিফলেট দুটি হুবহু (অপরিবর্তনীয়) নিম্নরূপ ঃ

বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
''সর্বক্ষেত্রে বাঙ্গালিদের সাংবিধানিক অধিকার দিতে হবে"
পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঁচাও
বাংলাদেশ বাঁচাও
প্রিয় সচেতন দেশবাসী
১৯৭১ সালে এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও তিন পার্বত্য জেলার ৫০৯৩ বর্গমাইল তথা বাংলাদেশের এক দশমাংশ আজ পর্যনত্দ স্বাধীনতার ছোঁয়া পায়নি।

বাইনারি পদ্ধতি হচ্ছে ডিজিটালের প্রাণ

এ কে কামাল, খাগড়াছড়ি
আমরা সাধারণত যে পদ্ধততিে দৈনন্দিন জীবনের যাবতীয় হসিাব-নকিাশ করে থাকি তা ডসেম্যিাল পদ্ধত।ি কারণ এ ডসেম্যিাল পদ্ধততিে ০-৯ র্পযন্ত ১০টি সংখ্যা ব্যবহৃত হয়, তাই একে দশভত্তিকি পদ্ধতি বা ডসেম্যিাল পদ্ধতি বলা হয়। কন্তিু গণতিরে ক্ষত্রেে এ পদ্ধতি ছাড়াও আরও পদ্ধতি রয়ছে।ে যমেন - বাইনার,ি অক্টাল, হক্সোডসেম্যিাল।
ডসেম্যিাল পদ্ধততিে ১০টি অংক (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯)।
বাইনারি পদ্ধততিে ২টি অংক ( ০ এবং ১)
অক্টাল পদ্ধততিে ৮টি অংক (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭)
হক্সোডসেম্যিাল পদ্ধততিে ১৬টি অংক (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, অ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ)
নম্নিে ডসেম্যিাল এবং বাইনারি পদ্ধতরি তুলনামূলক আলোচনা করা হল ঃ

ডেসিম্যাল
বাইনারিডেসিম্যানবাইনারি
1
1
11
1011
2
10
12
1100
3
11
13
1101
4
100
14
1110
5
101
15
1111
6
110
16
10000
7
111
17
10001
8
1000
18
10010
9
1001
19
10011
10
1010
20
10100

520 msL¨vwU cuvPkZ wek nIqvi KviY           = 5´102+2´101+0´100{†h‡nZz G c×wZi †eBm 10]
                                                            =5´100+2´10+0
                                                            =500+20
                                                            =520

৫২০ সংখ্যাটিকে বাইনারি পদ্ধতিতে রূপান্তর নিম্নরূপ =
2
520

[যেহেতু বাইনারি পদ্ধতির বেইস হচ্ছে ২]
অবশিষ্ট
 2
260..............
0
2
130.............
0
2
65.............
0
2
34...........
1
2
16..........
0
2
8..........
0
2
4.........
0
2
2.......
0
2
1......
0
2
0....
1













এবার অবশিষ্টগুলো নিচের দিক থেকে সাজিয়ে লিখি = ১০০০০০১০০০

১০০০০০১০০০ সংখ্যাটি পাঁচশত বিশ হওয়ার কারণ
= ১´২৯+০´২৮+০´২৭+০´২৬+০´২৫+০´২৪+১´২৩+০´২২+০´২১+০´২০
= ৫১২+০+০+০+০+০+৮+০+০+০


= ৫২০

কম্পিউটারের ভাষায় একটি দূর্লভ চিঠি

wcÖqZgv A¨vWv,
Rvwb bv †Kb Zzwg G ü`‡qi nvW©wW¯‹ n‡Z wWwjU n‡Z †P‡q‡Qv| Avwg
†Zvgvi †mB ¯§„wZ ev †g‡gvwi¸‡jv KLbB Avgvi gb md&UIq¨vi †_‡K
wWwjU Ki‡Z cvwi bv| †b‡bv †m‡KÛ AšÍi †mB ¯§„wZ¸‡jv dvBs DBb‡Wv